বিচার কাজকে জনবান্ধবমুখী, সহ জীকরণ ও সাধারণ বিচারপ্রার্থীদের আস্থা অর্জন করার লক্ষ্যে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক দপ্তরের আধুনিকীকরণ উদ্বোধন করা হয়।
০১ মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে ফিতা কেটে প্রশাসনিক দপ্তরের আধুনিকীকরণ উদ্বোধন করেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকার।
এ উপলক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঠাকুরগাঁও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকার, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ গাজী দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালত আজিজুল হক, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালত কৃষ্ণ চন্দ্র রায়, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: আরিফুল ইসলাম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: আলাউদ্দীন, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো: মঞ্জুর মোর্শেদ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হালিম, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. এন্তাজুল হক, আরডিআরএস’র লিগ্যাল এডভাইজার এ্যাড. সোয়েব আক্তার প্রমুখ।
এ সময় ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন আদালতের বিচারক ও আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকার বলেন, আদালতের সাধারণ বিচারপ্রার্থীগণ যাদের কাছে সেবা নিচ্ছেন, তারা যাদের কাছে সেবাটা নিতে যাবেন সেটা যদি ভাল না লাগে, তাহলে তারা সেবাটা মন থেকে নিতে পারবে না। আগে আস্থা অর্জন করতে হবে, মন বসাতে হবে সে কারনে দপ্তরের আধুনিককীকরণ করা প্রয়োজন।
সাধারণ বিচারপ্রার্থীগণ এখানে আসেন আত্মশুদ্ধির জন্য, বিভিন্ন কারেকশনের জন্য। দপ্তরের মধ্যে বিভিন্ন উক্তি সম্বলিত বানী লেখা রয়েছে সেগুলো পড়লে তাদের মধ্যে শুদ্ধিবোধ আসতে পারে বলে ধারণা করেন তিনি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।